পানি খেতে হবে পরিমিত। প্রতিদিনের পস্রাবের পরিমানের ওপর নির্ভর করবে কতটুকু পানি রোগী খেতে পারবেন।

০ কিডনি রোগী মাছমাংসদুধডিম প্রভৃতি প্রাণীজ আমিষ সীমিত পরিমাণে খাবেন। রোগীর রক্তের ক্রিয়েটিনিনশরীরের ওজনডায়ালাইসিস করেন কিনা,করলে সপ্তাহে কয়টা করেন তার ওপর নির্ভর করবে প্রতিদিন কত গ্রাম প্রোটিন খাবেন তার পরিমাণ।

০ উদ্ভিজ প্রোটিন বা দ্বিতীয় শ্রেণীর প্রোটিন যেমন-ডালমটরশুটিসিমেরবীচি যে কোন বীচি ডায়েট চার্টে থাকবে না।

০ যে সমস্ত- সবজি খাবেননা: ফুলকপিবাধাকপিগাজরঢেঁড়শশিমবরবর্টি,কাঠালের বীচিশীমের বীচিমিষ্টি কুমড়ার বীচিকচুমূলা এবং পালংপুঁইশাক ইত্যাদি।

০ ফলের ক্ষেত্রেও আছে নানান রকম নিষেধাজ্ঞা। প্রায় সব ফলেই সোডিয়াম পটাশিয়ামের আধিক্য আছে বলে কিডনি রোগীদের জন্য ফল খাওয়া একটা ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। বিশেষ করে আঙ্গুরকলা
ডাবের পানি। অল্প পরিমাণে আপেল এবং পেয়ারা তুলনামূলক নিরাপদ। 
**************************
দৈনিক ইত্তেফাক, ১২ মার্চ ২০১১